স্টাফ রিপোর্টার
মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে শক্তিবলে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণ (টিআর) ও প্রচারে টাকা (কাবিটা) তৃণমূল বাস্তবতা নিয়ে ক্ষমতা সমর্থন সিনদের নয়। অভিযোগ সত্য অনিয়ম ও দুর্নীতির। এ প্রকল্পে নেটওয়ার্কের ডিজাইনার/ নমুনে নমুনায় উল্লেখ থাকে সাইড স্লোপে কন্টামাটি:৩,পলিমাটি ১:২,পলিমাটি কন্টামাটি ১:১.৫,পলিমাটি:২ কিন্তু বাস্তবে মিল নেই। সাধারনত প্রকল্পগুলোকে বেশি ভাগ করে এক-একটি অংশের কাজ করা হয় না। শুধু কিছু প্রকল্প আছে শুধু। বাস্তবে দেখা পাওয়া যাবে না। অনুসন্ধানে দেখা যায়, প্রতি বছর টিটি ও কাবিটা বিখা সংস্কারের শোর সদস্যরা গ্রামীণ উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু করে নগদ টাকা ও খাদ্যশস্য বরাদ্দ সরকার। আল-বদ্দে উদ্দেশে ইউপির সদস্যদের যোগদান করে এবং সক্রিয় করা হয়। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও প্রকল্প তদারকি। কিন্তু তদারককারী ও নেতাদের গড়িমসির কারণে প্রকল্পের টাকা হাওয়ায় উড়ে যাচ্ছে।
জানা গেছে, ক্ষমতাবলে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠা কাবিটা প্রকল্পে চক্কপুর ইউনিয়নের পার্টিশন রুপে হোটেল পাকা মরিচ হতে ছোটমপুর শ্যামপুর শহিদের বাড়ি পর্যন্ত ২লা টাকা বরাদ্দ হয়। শাহিয়ান নাগরিক এ মিলটি কোন কাজ হয়নি এখনো মানুষ দেখতে পানি পাড় হতে পারে। তবে শাহীয়াবাসী মিঞা প্রকাশক চাঁদ প্রকাশের কাজটি করার জন্য। চকমীপুরের অধিবেশনের ৪নং ওয়ার্ড ইউজমা আক্তার বলেন, আমাদের হাতে কাজ গ্রামীণর অনেক উন্নয়নের জন্য, এয়ার মহানগর নিয়ে অনেক ঝগড়া করছি এই ভাই আবুল। আপনার সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে বরাদ্দ কত টাকা তা কোন কিছু জানি না। তবে দুই, এক জায়গায় কোন কাজ করছে। আমাদের ইউপি সদস্য শুধু
অপর দিকে খলসি ইউনিয়ন ২৩-২৪ অর্থ বছর কাবিটা প্রকল্পে কুমিরিয়া ব্রিজ হতে ঈদগা মাঠ পর্যন্ত ৩লাখ ৬৫হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। সরজমিন দেখতে পিলগাড় মাঝখানে গিয়ে দেখতে দেখতে ড্রেজার দিয়ে এক মাস আগে বালি সেই বালির কিছু জায়গায় স্প্রেষ্টে গেছে বোধগম্য কর্মবাহনকে বিঘ্ন করা হচ্ছে। স্বচ্ছাসেবী বলেন, গতমাস আগে মাটির রাস্তা দিয়ে একর মাঝখানেন। কিন্তু এই বালি কলেজ থেকে দেখতে হলে লাউ সেই কদু। দেশবাসী বলেন, দুই বছর শেষ পর্বের পরে এখন এ প্রকল্পের কাজ করছে না। তথ্য অনুসন্ধান করা একই কুমিরিয়া আক্কার বাড়ি হতে ঈদগা মা পর্যন্ত ২৩-২৪ অর্থবছরের কাবিটা ৮৬ হাজার টাকা সন্দেহ অনিয়ম। এ নগর করে একমাস আগে মহানগর মাঝখানে একটি জায়গায় ছোট না স্তূপ প্রকাশ করে। দুইটি প্রকল্পের বিষয়ে খলসি আবুল ইউপির কাজ স্থানীয় মোঃ জিয়াউর রহমান বলেন, শেষ করি না অফিস থেকে টাকা দেয় নাই কাজ করতে শেষ ঠিকানা পুরোটা ঠিক করতে পারে না। সাংবাদিক মোঃ জাঙ্গীর আলম এ প্রকল্পটি শেষের পরে কেন তা নিয়ে কোন সুদুত্তোর দিতে পারেন। দৌলতমিনপুর কর্মকতা (পিআইও) মোঃ মমর রহমান কে মুঠ ফোনে একবার ফোন রিসিভ করেন।
আহসান আহসানুল আলম বলেন।
জেলা প্রশাসক ডা.মানোয়ার হোসেন মুঠো ফোনে সাংবাদিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলমকে বলেন, আমাদের কাছে কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অভিযোগ।
Leave a Reply